আজ পবিত্র রমজানের প্রথম দিবস পালিত হচ্ছে বাংলাদেশে। সময়ের পার্থক্যের
কারণে বিশ্বের কোন কোন দেশে দ্বিতীয় দিবস। মুসলিম উম্মাহর প্রতিটি রোজার
সমাপ্তি হয় ইফতারের মাধ্যমে। ইফতার একটি বরকতময় ইবাদত। হাদিসে এ বিষয়ে অনেক
বর্ণনা আছে।
হাদীসে কুদসিতে এসেছে হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তা’আলা বলেন, সেই বান্দা আমার অধিক প্রিয় যে যথা শীঘ্রই ইফতার করে(তিরমিযী)।
ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া কবুল হয়। এ বিষয়ে একাধিক হাদিস রয়েছে। হযরত আবু হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম ইরশাদ করেছেন, তিন ব্যক্তির দোয়া বৃথা যায় না। প্রথমতঃ ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া।
দ্বিতীয়তঃ ন্যায় বিচারক বাদশাহর দোয়া। তৃতীয়তঃ নির্যাতিত-মজলুমের দোয়া। আল্লাহ পাক তাদের দোয়া মেঘের ওপর উঠিয়ে নেন। আসমানের সকল দরজা এর জন্য খুলে যায় এবং পরওয়ারদেগার বলেন, আমার ইজ্জত ও জালালিয়াতের শপথ, আমি নিশ্চয়ই তোমায় সাহায্য করব। প্রয়োজনে তা বিলম্বিতও হতে পারে।
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রা.) হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম ইরশাদ করেছেন, ইফতারের সময় রোজাদারের একটি দোয়াও প্রত্যাখ্যাত হয় না।(ইবনে মাজাহ)
জেনে নিন সাহরির বরকত
রাসূল (সা.) সাহরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময় বর্ণনা করেছেনরাসূল (সা.) সাহরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময় বর্ণনা করেছেন
মাহে রমজানের অন্যতম একটি অংশ হলো সাহরি। রোজার প্রস্তুতি হিসেবে মুসলিমরা সুবহে সাদিকের আগে সাহরি খেয়ে থাকেন। রাসূল (সা.) সাহরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময় বর্ণনা করেছেন। প্রিয় নবীজি তার সাহরিতে দুধ ও খেজুর খেতে পছন্দ করতেন বলে জানা যায়।
হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন তোমরা সাহরি খাও কারণ সাহরিতে বরকত রয়েছে। (বুখারি শরিফ)
আরেক হাদিসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহরি খাওয়াকে মুসলিম ও অমুসলিমদের রোজার মধ্যে পার্থক্য হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
হযরত আমর ইবনে আস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন নিশ্চয়ই আমাদের রোজা ও আহলে কিতাবদের(ইহুদি খ্রিস্টান) রোজার মধ্যে তফাৎ হলে সাহরি খাওয়া।(মুসলিম শরিফ)।
হাদীসে কুদসিতে এসেছে হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম ইরশাদ করেছেন, আল্লাহ তা’আলা বলেন, সেই বান্দা আমার অধিক প্রিয় যে যথা শীঘ্রই ইফতার করে(তিরমিযী)।
ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া কবুল হয়। এ বিষয়ে একাধিক হাদিস রয়েছে। হযরত আবু হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম ইরশাদ করেছেন, তিন ব্যক্তির দোয়া বৃথা যায় না। প্রথমতঃ ইফতারের সময় রোজাদারের দোয়া।
দ্বিতীয়তঃ ন্যায় বিচারক বাদশাহর দোয়া। তৃতীয়তঃ নির্যাতিত-মজলুমের দোয়া। আল্লাহ পাক তাদের দোয়া মেঘের ওপর উঠিয়ে নেন। আসমানের সকল দরজা এর জন্য খুলে যায় এবং পরওয়ারদেগার বলেন, আমার ইজ্জত ও জালালিয়াতের শপথ, আমি নিশ্চয়ই তোমায় সাহায্য করব। প্রয়োজনে তা বিলম্বিতও হতে পারে।
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আস (রা.) হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম ইরশাদ করেছেন, ইফতারের সময় রোজাদারের একটি দোয়াও প্রত্যাখ্যাত হয় না।(ইবনে মাজাহ)
জেনে নিন সাহরির বরকত
রাসূল (সা.) সাহরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময় বর্ণনা করেছেনরাসূল (সা.) সাহরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময় বর্ণনা করেছেন
মাহে রমজানের অন্যতম একটি অংশ হলো সাহরি। রোজার প্রস্তুতি হিসেবে মুসলিমরা সুবহে সাদিকের আগে সাহরি খেয়ে থাকেন। রাসূল (সা.) সাহরির গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময় বর্ণনা করেছেন। প্রিয় নবীজি তার সাহরিতে দুধ ও খেজুর খেতে পছন্দ করতেন বলে জানা যায়।
হযরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন তোমরা সাহরি খাও কারণ সাহরিতে বরকত রয়েছে। (বুখারি শরিফ)
আরেক হাদিসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহরি খাওয়াকে মুসলিম ও অমুসলিমদের রোজার মধ্যে পার্থক্য হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
হযরত আমর ইবনে আস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন নিশ্চয়ই আমাদের রোজা ও আহলে কিতাবদের(ইহুদি খ্রিস্টান) রোজার মধ্যে তফাৎ হলে সাহরি খাওয়া।(মুসলিম শরিফ)।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment